অবশেষে সকাল থেকে মুষলধারে বৃষ্টি, স্বস্তিতে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলি।
সকাল থেকে দেখা নেই সূর্যের, মেঘাচ্ছন্ন গোটা আকাশ। এরপরে স্বস্তির বৃষ্টি গোটা নদীয়া জেলা জুড়ে।সঙ্গে চলল ঝড়ো হাওয়া। হাঁসফাঁস তীব্র গরমের হাত থেকে অবশেষে রেহাই পেল গোটা নদীয়াজেলাবাসী। শুধু নদিয়ায় নয়, নদিয়ার পাশাপাশি উত্তর ২৪ পরগনা সহ পার্শ্ববর্তী জেলাগুলি তেও সকাল থেকে মুষলধারে বৃষ্টি। আবহাওয়াবিদরা জানাচ্ছেন, এই মৌসুমে অনেক দেরিতে বৃষ্টি হলো গোটা দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে।যার কারণে শুরুতেই তীব্র গরমের যন্ত্রণা ভোগ করতে হলো সাধারণ মানুষকে।নদীয়া জেলার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা প্রায় ৪০ ডিগ্রি পার করেছে।
একদিকে যেমন গরমে কার্যত গৃহবন্দি হয়েছিল মানুষ অন্যদিকে চাষিরা অস্বস্তিতে ভুগছিলেন। সেই পরিস্থিতিতে এদিন সকালের বৃষ্টি একদিকে যেমন গরমের হাত থেকে রেহাই পাবে জেলাবাসী অন্যদিকে সবজি চাষীরা উপকৃত হবেন বলেই মনে করা হচ্ছে। নদীয়া জেলার হাজার-হাজার চাষী সবজি এবং জমিতে অন্যান্য চাষাবাদ করে সংসার চালান। সেই পরিস্থিতিতে প্রাকৃতিক জলের গুণগত মান চাষীদের চাষের ক্ষেত্রে অনেকটাই অনুকূল। কিন্তু বৃষ্টি না হওয়ায় অনেকটাই অসুবিধায় পড়েছিলেন চাষীরা। তবে ধান চাষের ক্ষেত্রে অনেকটাই চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়াবে আকাশের খামখেয়ালীপনা। তার কারণ এই সময়ে চাষিরা পাকা ধান কেটে বাড়িতে নিয়ে আসেন। এই পরিস্থিতিতে কিছুটা হলেও অসুবিধায় পড়বেন তারা।দক্ষিণবঙ্গে গোটা জেলা জুড়ে সকালের বৃষ্টি অনেকটাই চওড়া হাসি এনেছে জেলাবাসীর।