এরপর মঙ্গলকোট প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে বাসিদ শেখকে নিয়ে এলে হাসপাতালে ডাক্তার মৃত বলে ঘোষণা করে। শুক্রবার ময়না তদন্তের জন্য মৃতদেহকে পাঠানো হচ্ছে কাটোয়া মহকুমা হাসপাতালে।
বীরভূম জেলার নানুর থানার সাঁতরা গ্রামের বাসিন্দা বাশির সেখ তার বিরুদ্ধে নুপুর চুরির অভিযোগ ওঠে।
এরপর বাসিকে বেশ কিছুদিন ধরে খোঁজ করে বেশ কিছু যুবক। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায়
কয়েকজন যুবক বর্ধমান থেকে সাঁতরা গ্রামে নিয়ে আসে ।
পরিবারের অভিযোগ, বেশ কয়েকজন একত্রিত হয়ে বাসিক শেখকে ব্যাপক মারধর করে। এরপর সাঁতরা গ্রামের মাঠে তাকে ফেলে দিয়ে পালায়। পরিবারের আত্মীয়রা মঙ্গলকোট থানায় খবর দেয় এবং আশঙ্কাজনক অবস্থায় মঙ্গলকোট ব্লক হসপিটালে নিয়ে আসা হয়। সেখানে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করে।।
শেখ বসিরের শশুরের দাবি, সন্দেহের জন্য মেরে ফেলে আমার জামাইকে। আমি চাই যারা মেরেছে তাদের কঠিন সাজা হোক।
ময়না তদন্তের জন্য মৃতদেরকে নিয়ে আসা হলো কাটোয়া মহকুমা হাসপাতালে।