বালির কেদারঘাটে এই গঙ্গা আরতির সূচনা হয় বুধবার রাতে গণেশ চতুর্থীর পুণ্য তিথিতে। বিধায়ক ডাঃ রাণা চট্টোপাধ্যায়ের আশা ভবিষ্যতে রাজ্যের পর্যটন মানচিত্রেও এটা জায়গা করে নেবে। বালির “বন্ধুদের মিলিত স্পর্শ” সংস্থার পক্ষ থেকে এই গঙ্গা আরতির আয়োজন করা হয়। প্রতি সপ্তাহে একদিন করে গঙ্গা আরতি হবে বলে জানান বিধায়ক। তিনি বলেন, “কথায় আছে, গঙ্গার পশ্চিম কুল, বারাণসীর সমতুল। হরিদ্বার এবং বেনারসের অনুকরণে বালিতেও শুরু হলো গঙ্গা আরতি। প্রতি সপ্তাহে একদিন করে এই গঙ্গা আরতি হবে। প্রথম দিনেই স্থানীয় মানুষের ভালো সাড়া পাওয়া গেছে। এ এক অভূতপূর্ব আয়োজন। আমি ভীষণ খুশি। আমরা আশা করব আগামী দিনে এই গঙ্গা আরতি এক অন্য মাত্রায় পৌঁছবে। ভবিষ্যতে রাজ্যের পর্যটন মানচিত্রে এটা জায়গা করে নেবে। যাতে করে মানুষ নৌকায় আরতি দেখতে আসবেন। আরতি মানে শুধু ভক্তি বা ধর্ম নয়, এর মাধ্যমে মানুষের মহামিলনে সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যকে তুলে ধরা