প্রসঙ্গত ২০১৭ সালে কামারহাটি পৌরসভার ৩৪ নম্বর ওয়ার্ডের অন্তর্গত রামকৃষ্ণ মিশন রোডের ধারে ওয়ার্ডের কর্মীদের উদ্যোগে তৈরি করা হয়েছিল একটি তৃণমূলের পার্টি অফিস। যা রাতের অন্ধকারে উধাও হয় যায় বলে অভিযোগ ওয়ার্ডের কর্মীদের। বাংলার শাসক দলের পার্টি অফিসটি টিন দিয়ে ঘেরা থাকলেও পার্টি অফিস গায়েব হওয়ার সাথে সাথে দলীয় কার্যালয়ের দেওয়ালে লাগানো টিন সেখান থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়। এর পাশাপাশি অবস্থিত একটি জলের ট্যাঙ্কের চারিদিক ঘিরে দেওয়া হয়েছে। সরকারি জমি দখল করে সেখানে স্থানীয় এক প্রোমোটারের মদতে আবাসন নির্মাণের যাবতীয় উপকরণ সংগ্রহ করে রাখা হচ্ছে। তার ফলে ওয়ার্ডের তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীরা ক্ষোভে ফেটে পড়ে। কাউন্সিলর মদত সহ ওয়ার্ডের বেশ কয়েকজন তৃণমূল কর্মীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওয়ার্ডের তৃণমূল কংগ্রেসের একাংশের। যেখানে ইতিমধ্যে অনির্দিষ্ট কালের জন্য আবাসন নির্মাণের কাজ স্থগিত রাখার নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছে। এই অভিযোগে আজ কামারহাটি পৌরসভার ৩৪ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কংগ্রেসের একাংশ ক্ষোভে ফেটে পড়ে। পুনরায় নিজেদের দলীয় কার্যালয় ফিরে পাওয়ার দাবিতে সোচ্চার হন তারা। এই বিষয়ে কামারহাটি পৌরসভার পৌর প্রধান কে জানিয়েও মেলেনি সুরাহা। দ্রুত সমাধানের আশ্বাস বিধায়কের। এমনই বললেন কামারহাটি পৌরসভার ৩৪ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি।