ক্যানিংয়ে নিহতের পরিবারের সঙ্গে দেখা করলেন তৃণমূলের প্রতিনিধি দল

প্রকাশ্য দিবালোকে ক্যানিংয়ে হাড়হিম করা হত্যাকাণ্ড ঘিরে তোলপাড় রাজ্য রাজনীতি। এই হত্যাকাণ্ডের মূল অভিযুক্ত রফিকুলের কোনও পর্যন্ত খোঁজ পায়নি পুলিশ। অভিযুক্তের খোঁজে বিভিন্ন জায়গায় চলছে চিরুনি তল্লাশি। শনিবার ক্যানিংয়ে পৌঁছালেন তৃণমূলে ১৩ সদস্যর প্রতিনিধিদল। নিহতদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করবে তারা। এই প্রতিনিধি দলে ছিলেন সওকত মোল্লা, শুভাশিস চক্রবর্তী, কাকলি ঘোষ দস্তিদার, মালা রায়, প্রতিমা মণ্ডল, পরেশরাম দাস, শ্যামল মণ্ডলরা। তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্য স্বপন মাজি-সহ আরও দুই তৃণমূল কর্মীকে খুন করা হয়। এই ঘটনা রাজনীতির পারদ ঊর্ধ্বমুখী। এরইমধ্যে শনিবার দক্ষিণ ২৪ পরগনায় পৌঁছলেন শাসকদলের নেতারা।অন্যদিকে স্বপন মাজি-সহ মোট তিনজনকে খুনের ঘটনায় ইতিমধ্যেই এক জন অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়েছে। যদিও ক্যানিং পূর্বের বিধায়ক সওকত মোল্লার দাবি, “রফিকুল বলে কোনও কর্মী নেই আমাদের। কোনও সমাজবিরোধী আমাদের দলের কর্মী হতে পারে না। রফিকুল তৃণমূল কর্মী হলে তৃণমূলের লোককে খুন করবে কেন? ও একজন বিজেপির মধদ পুষ্ট দুষ্কৃতী।এই ঘটনায় ইতিমধ্যেই শাসকদলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের অভিযোগ উঠেছে। যদিও ক্যানিং পূর্বের বিধায়ক সওকত মোল্লার স্পষ্ট দাবি,আমাদের ক্যানিংয়ে এই মুহূর্তে তৃণমূলের কোনও গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব নেই।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

ten − nine =