দিনে দুপুরে প্রাথমিক বিদ্যালয় পাচিল ভেঙে পৌরসভার পুকুর থেকে বালি চুরির অভিযোগ ।
এলাকার মানুষের অভিযোগ পাচারের সঙ্গে যুক্ত পৌর প্রতিনিধ সংবাদমাধ্যমের সামনে মুখ খুললে খুন হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা। স্থানীয়দের সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার পৌর প্রতিনিধি বলেন থানায় অভিযোগ করা হবে।
বারাসাত পুরসভার ২১ নম্বর ওয়ার্ডের মহেশ্বরপুর প্রাথমিক বিদ্যালযের পাঁচিল ভেঙে বারাসাত পৌরসভার পুকুরের বালি চুরি,বালি চুরির সঙ্গে যুক্ত কাউন্সিলর সহ তৃণমূল কংগ্রেসের অনুগামীরা অভিযোগ স্থানীয় মানুষের। সংবাদ মাধ্যমের সামনে মুখ খুললে খুন হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা। সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করে কাউন্সিলর বিবর্তন সাহা দাবি বালি চুরির সঙ্গে আমি এবং দলের কেউ যুক্ত নয় । আমি খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই থানাকে জানাই । পাশাপাশি বারাসাত পৌরসভার চেয়ারম্যান বলেন আমরা অভিযোগ পেয়েছি থানাকে মৌখিক ভাবে জানিয়েছি , আমরা বারাসাত পৌরসভার থেকে লিখিত অভিযোগ করব । আইন আইনের পথে চলবে দলের কেউ যুক্ত থাকলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান । কিন্তু যেভাবে স্কুলের পাচিল ভেঙে পৌরসভার পুকুর থেকে দিনে রাতে বালি চুরি হচ্ছে প্রশাসনের বিরুদ্ধে কি ব্যবস্থা নেয় সেটাই এখন দেখার । পাশাপাশি বালিচুরির বিষয় সরাসরি তৃণমূল কাউন্সিলর ও এক ছাত্র নেতা সহ ওয়ার্ডের কনভেনার কে দোষী করলেন বারাসাত বিজেপি সাংগঠনিক জেলা সভাপতি তাপস মিত্র । তার আরো অভিযোগ এই সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই এভাবে লুটেপুটে খাচ্ছে । তবে বেশিদিন এভাবে চলবে না মানুষ তার যোগ্য জবাব দেবে । এবং এই ঘটনা প্রশাসনকে জানিয়ে দ্রুততার সাথে আইনানক ব্যবস্থা নেওয়ার আবেদন জানাবেন বলেও তিনি জানান ।