নৈহাটির শোরুমে যুবকের হত্যার ঘটনায় নয়া মোড়।
কিস্তির টাকা না মেটাতে পারায় অঘোরে প্রাণ গেল সাদ্দাম হোসেনের।এরপরই এই ঘটনার তদন্তে নামে পুলিশ।গ্রেফতার করা হয় শোরুমের মালিক সহ দুই কর্মচারীকে।এরপরেই অপরাধীদের নিয়ে ঘটনার পুনঃনির্মাণ করে নৈহাটি থানার পুলিশ।গত বুধবার গাড়ি কিনতে আসা সাদ্দাম হোসেনের মৃতদেহ উদ্ধার হয় শোরুমের বাথরুম থেকে। তদন্তে নেমে পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, কিস্তির টাকা না শোধ করতে পারায়, শোরুম কর্তৃপক্ষ সাদ্দামের উপর নির্মম অত্যাচার করে।প্রথমে মারধর এবং পরে গলায় ফাঁস দিয়ে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়। ঘটনায় পুলিশ তিন জনকে গ্রেফতার করেছে।
অন্তর্তদন্তে ধৃতদের মধ্যে রোহন সিংকে ঘটনাস্থলেও নিয়ে আসা হয়।পুনর্নির্মাণ করানো হয় গোটা ঘটনার। ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করা হয় ভাঙা লাঠি। সাদ্দামকে মারবার জন্য সম্ভবত এই লাঠি গুলিই ব্যবহার করেছিল অপরাধীরা।কার্যত এই ঘটনায় নিন্দার ঝড় ওঠে নৈহাটি জুড়ে।
নৈহাটি সাহেব কলোনি মোড়ে বাইক শোরুমের ক্রেতা সাদ্দাম হুসেনের রহস্যজনক মৃত্যুর ঘটনার তদন্তে এবার ঐ শোরুমে তদন্তে ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ।
