ভালোবেসে বিয়ে করেছিল শেখ মনিরুল।৭ বছরের বিবাহিত জীবন। তবে তার স্ত্রীর পূর্বেও একটি বিবাহ হয়েছিল।বিবাহ বিচ্ছেদের পরে বাপের বাড়ি সুতাহাটাতে থাকতে শুরু করে ওই মহিলা ।তার পূর্বের একটি সন্তানও রয়েছে।সেখানেই শেখ মনিরুলের সাথে পরিচয় হয় এবং তা ভালোবাসার সম্পর্কে গড়ায়।তারা বিবাহও করে।শেখ মনিরুলের বাড়ি নন্দকুমার।৭ বছরের বিবাহিত সম্পর্কের পরে শেখ মনিরুলের অভিযোগ,তার স্ত্রী একটি বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে। শেখ মনিরুলের বাড়িতেও যাতায়াত ছিল ছেলেটির। প্রসঙ্গত ছেলেটি কলেজ পড়ুয়া।সেই কথা তার স্ত্রী অস্বীকার করলে শেখ মনিরুল স্ত্রীর ওপর নজর রাখতে শুরু করে। সন্দেহ হয় শেখ মনিরুলের, নজর রাখতে শুরু করে স্ত্রী এর উপর এবং এদিন অবশেষে হাতেনাতে ধরে ফেলে। ধরার পরে কোমরে দড়ি বেঁধে মারতে মারতে স্ত্রীকে থানায় নিয়ে আসে এবং পুলিশের হেফাজতে তুলে দেয়।এখন শেখ মনিরুলের দাবি ওই ছেলের সাথে স্ত্রীর বিয়ে দেবেন।বিয়ে না দিয়ে তিনি এই থানা থেকে যাবেন না।