পশ্চিমবঙ্গ স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ দপ্তরের উদ্যোগে এবং হরিশ্চন্দ্রপুর গ্রামীণ হাসপাতালের ব্যবস্থাপনায় অনুষ্ঠিত হলো প্রতিবন্ধী শনাক্তকরণ শিবির।এদিন এই শিবিরে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের ক্ষুদ্র,মাঝারি শিল্প ও বস্ত্র প্রতিমন্ত্রী তথা হরিশ্চন্দ্রপুর গ্রামীণ হাসপাতালের রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান তাজমুল হোসেন,হরিশ্চন্দ্রপুর গ্রামীণ হাসপাতালের বি এম ও এইচ অমল কৃষ্ণ মন্ডল,ডক্টর ছোটন মন্ডল, জিয়াউর রহমান, সহ বিশিষ্টজনেরা।এদিন প্রতিবন্ধী শনাক্তকরণ শিবিরে মন্ত্রীর উপস্থিতে ক্ষোভ প্রকাশ করেন তৃনমূল নেতারা বলেন গত বছর হরিশ্চন্দ্রপুর-১ ব্লকের মহেন্দ্রপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের বনসুরিয়া গ্রামের তারা দাস নামে এক মূখ বধির মেয়ের প্রতিবন্ধী শংসাপত্র জন্য আবেদন করেন।তবে ১ বছর হয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত হাসপাতাল থেকে কোন কিছু জানাই নি। আবার আজকে প্রতিবন্ধী শনাক্তকরণ শিবির চলছে,তবে আদৌ কি শংসাপত্র পাবে তা নিয়ে চিন্তায় রয়েছি। প্রতিবন্ধী শনাক্তকরণ শিবিরে উপস্থিত হয়ে রাজ্যের ক্ষুদ্র,মাঝারি শিল্প ও বস্ত্র প্রতিমন্ত্রী তথা হরিশ্চন্দ্রপুর গ্রামীণ হাসপাতালের রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান তাজমুল হোসেন বলেন, হরিশ্চন্দ্রপুর গ্রামীণ হাসপাতালের ডাক্তার বাবুরা অত্যন্ত ভালো মনের মানুষ,তারা প্রতিবন্ধী শনাক্তকরণ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে শংসাপত্র দেন।এছাড়াও তিনি জানান তারা দাস নামে এক মেয়ে প্রতিবন্ধী শনাক্তকরণ করার পরও প্রতিবন্ধী শংসাপত্র পায়নি,হয়তো কোথাও প্রক্রিয়ায় ভুল হয়েছে,তবে এবার আমি দায়িত্ব নিয়ে দ্রুত সাথে শংসাপত্র করে দিবো।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

four × two =