উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাটের মিনাখাঁ থানার চাঁপালি গ্রাম পঞ্চায়েতের গাইন পাড়ার ঘটনা।বুধবার সন্ধ্যে ছটা নাগাদ তৃণমূল নেতা আবুল হোসেন গায়েন বাড়িতে বেড়াতে আসেন আত্মীয়-স্বজন। তার আট বছরের ভাগ্নি ঝুমা খাতুন দ্বিতীয় শ্রেণীর ছাত্রী, বিচুলির নাড়ার মাথা থেকে বল ভেবে আনতে গিয়ে বোমা বিস্ফোরণ হয়।ঘটনাস্থলে মৃত্যু হয় ওই নাবালিকা ছাত্রীর। এই ঘটনায় উত্তেজনা তৈরি হয়েছে ঘটনাস্থলে বসিরহাট পুলিশ জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সৌতম ব্যানার্জি এসডিপি ও আমিনুল ইসলাম, মিনাখা থানার পুলিশ আধিকারিক সিদ্ধার্থ মন্ডলের নেতৃত্বে এক বিশাল পুলিশ বাহিনী ঘটনাস্থলে যায় মৃতদেহ উদ্ধার করে মিনাখাঁ থানায় প্রথমে নিয়ে যায়।
তারপরে মিনাখাঁ গ্রামীণ হাসপাতালে রাখা হয়। এই ঘটনায় রীতিমতো চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। প্রশ্ন হচ্ছে কেনই বা বিজলী গাদার মধ্যে বোমা মজুত করেছিল। এর পিছনে কি রাজনৈতিক চক্রান্ত রয়েছে না অন্য কোন কারণ আছে , সামনে পঞ্চায়েত নির্বাচন তার আগে বোমা মজুদ করেছিল কিনা সেটাও তদন্তকারীরা একবার দেখে নিতে চাইছে। তৃণমূল নেতা আবুল হোসেন গাইনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে পুলিশ। ঘটনাস্থলে পুলিশ পিকেট বসানো হয়েছে।তৃণমূল নেতার বাড়িতে বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় রীতিমতো আতঙ্ক ছড়িয়েছে।