গত দশমীর দিন সন্ধ্যায় ডোমজুড় থানার অন্তর্গত শলপে ১৬ নম্বর জাতীয় সড়কের ধারে ঝোপের মধ্যে থেকে একটি বস্তাবন্দী মুন্ডু কাটা দেহ উদ্ধার হয়।ঘটনায় হাওড়া সিটি পুলিশের কমিশনার প্রবীণ কুমার ত্রিপাঠীর নির্দেশে জগাছা থানা ও ডোমজুড় থানার আধিকারিক নিয়ে সিট গঠন করা হয়।মৃত ব্যক্তিকে সনাক্ত করে পুলিশ।সুরেশ সাউ নামে দক্ষিণ-পূর্ব রেলের ওই কর্মী জগাছার বাসিন্দা।পুলিশ তদন্তে নেমে মৃত ব্যক্তির স্ত্রী রাজলক্ষ্মী সাউ ,আত্মীয় জি শেখর এবং স্ত্রীর প্রেমিক মিঠুন সাঁতরাকে গত রবিবার গ্রেফতার করে। ধৃতদের সোমবার হাওড়া আদালতে তোলা হলে বিচারক পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দেন।এদিন দুপুরে পুলিশ খুনের ঘটনার পুনঃনির্মাণের জন্য তাদের ডোমজুড়ের খেজুরতলায় একটি গ্যারেজে নিয়ে আসে দুজনকে।সেখানে মিঠুন এবং শেখর কিভাবে চপার দিয়ে সুরেশ সাউ নামে ওই রেলকর্মীকে খুন করেছিলেন তা দেখান।গোটা ঘটনা ক্যামেরাবন্দী করেন পুলিশের ফটোগ্রাফার।এর পাশাপাশি ফরেনসিক টিমকে সঙ্গে নিয়ে যান পুলিশের আধিকারিকরা। ফরেনসিক টিমের সদস্যরা গ্যারেজ থেকে বিভিন্ন নমুনা সংগ্রহ করেন।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

16 + 7 =