গতকাল রাতে কলকাতার এসপ্লানেড থেকে একটি গাড়ি ভাড়া করে তিন যুবক।গাড়িটি নিয়ে আউশগ্রামের অন্তর্গত গোবিন্দপুর যাবার কথা ছিল গাড়ির চালক খুরশিদ আলমের। আসার পথে শক্তিগড়ের আমড়ায় তারা জলযোগ সেরে সোজা আউশগ্রাম পৌঁছায়।পথিমধ্যে স্বমূর্তি ধরে ওই তিন যুবক দুস্কৃতী। তাদের কাছে লোডেড রিভলবার ছিল এবং সেই আগ্নেয়াস্ত্র দেখিয়েই তারা আবার বর্ধমানের দিকে যেতে বাধ্য করে ড্রাইভারকে।এরপর জাতীয় সড়কের উপর আমবোনা মোড়ের কাছে ড্রাইভারকে তারা চরমভাবে মারধর করে। তার কাছ থেকে গাড়ি, মোবাইল ও যা টাকা ছিল সব কেড়ে নেয়। এরপর দুস্কৃতীরা গুসকর অভিমুখে গাড়ি নিয়ে চলে যায়। সূত্রের খবর, এরা সকলেই ছিল হিন্দিভাষী। যাবার আগে আহত ও রক্তাক্ত ড্রাইভারকে তারা জামা দিয়ে বেঁধে রেখে যায়।সারারাত ওই অবস্থায় পড়ে থাকার পর সকালে গ্রামের মানুষ তাকে দেখতে পেয়ে থানায় খবর দেয়।ভাতার থানার পুলিশ এসে তাকে উদ্ধার করে। আহত ড্রাইভারের বাবা কেয়ামুদ্দিন খান জানান, তারা পুলিশের কাছে খবর পেয়ে এখানে এসে আহত অবস্থায় নিজের ছেলে খুরশিদকে দেখতে পান।তার বাবা এই মর্মান্তিক ঘটনার বিহিত চান।ইতিমধ্যে ভাতার থানার পুলিশ এই ঘটনার তদন্ত শুরু করছে
Home জেলা