রিজেন্ট পার্ক এলাকায় যুবককে পিটিয়ে খুন। খুনের অভিযোগে এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়। মৃতের নাম অমিতরঞ্জন চট্টোপাধ্যায়। জখম অবস্থায় ওই ব্যক্তিকে একটি গাড়িতে করে এম আর বাঙুর হাসপাতালে নিয়ে যান ৬ যুবক। তখনই তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা। হাসপাতল থেকে ৫ জন পালিয়ে গেলেও ১ জনকে ধরে ফেলে পুলিশ। পরে আরও ২ জনকে আটক করেছে পুলিশ। যে গাড়িতে করে জখম অমিতরঞ্জনকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল তার মালিকের নাম সুমন সাহা। এই সুমন সাহার ব্যবসা রয়েছে। নেহরু কলোনির কাছে চাকরি দেওয়ার একটি সংস্থাও চালান তিনি। শোনা যাচ্ছে, অর্থের বিনিময়ে চাকরি দেওয়ার কাজ করে সংস্থাটি। এই সংস্থাতেই কাজ করতেন অমিতরঞ্জন চট্টোপাধ্যায়। যাঁকে আটক করা হয়েছিল, তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ জেনেছে যুবকদের মধ্যে বচসা হয়েছিল। সেই বচসা থেকেই মারামারি হয় তাঁদের মধ্যে। প্রথমে হাতের লোহার বালা, তারপর সম্ভবত বাঁশ দিয়ে মারা হয় অমিতরঞ্জনকে। পরে জখমকে উদ্ধার করে ওই গাড়িতে এম আর বাঙুর হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়।