জানা যায় শেখ সালাউদ্দিনের বাড়ী খয়রাশোলের আহমদপুর গ্রামে । তবে বাবা আব্দুল মতিনের ব্যবসা সূত্রে ভাড়া থাকতেন মল্লারপুরে । পাথর ব্যবসায়ী ছিলেন বাবা। অভিযোগ শনিবার ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্র সালাউদ্দিন বাড়ী থেকে বেরিয়েছিলেন পিকনিক করতে যাব বলে। কিন্তু তারপর আর বাড়ী ফেরেনি ছেলে । এরপর শনিবার রাত ১১.৩০ এ মুক্তিপণ চেয়ে ফোন এসেছিলো বাড়িতে। সালাউদ্দিনের ফোন থেকেই ফোন করেছিল মুক্তিপনের জন্য। চাওয়া হয়েছিল ৩০ লক্ষ টাকা। তারপরই রবিবার সকালে মিলেছে মৃতদেহ।ইলামবাজারের চৌপাহাড়ি জঙ্গল থেকে তার দেহ উদ্ধার হয়। রাক্তাক্ত অবস্থায় পড়েছিল তার দেহ । নৃশংস ভাবে কেটে দেওয়া হয়েছে তার গলার নলি । তবে কেন এই খুন সেই বিষয় এখনও স্পষ্ট নয়। ঘটনার তদন্তে নেমেছে ইলামবাজার থানার পুলিশ । ঘটনায় আটক করা হয়েছে সালাউদ্দিনের বন্ধু শেখ সালমানকে । আর এই ঘটনায় ফের একবার উস্কে দিল বাগুইহাটির জোড়া ছাত্র খুনের ঘটনাকে । সত্যিই কী অপহরণ না এর পেছনে অন্য কোনো কারণ রয়েছে তার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।