মালদহের ভুতনি এলাকায় ফুলহারের শাখা হিসাবে পরিচিত কোশি নদীতে ভাঙ্গন অব্যাহত।এর পাশাপাশি গঙ্গা নদীতেও চলছে ভাঙ্গন।আর সেই পরিস্থিতি তদারকি করে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে একরাশ ক্ষোভ উগরে দিলেন রাজ্যের সেচ দপ্তরের রাষ্ট্রমন্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন।মন্ত্রীর অভিযোগ, প্রধানমন্ত্রী হাত তুলে দিয়েছেন।ফলে গঙ্গা-ফুলাহারের প্রাকৃতিক দুর্যোগের স্থায়ী সমাধান করা যাচ্ছে না।মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি যেভাবে উদ্যোগ নিয়ে মালদায় ভাঙ্গন প্রতিরোধের নির্দেশ দিয়েছেন।সেভাবেই সেচ দপ্তরের ইঞ্জিনিয়াররা যুদ্ধকালীন তৎপরতায় কাজ করছে।এক্ষেত্রে কেন্দ্র সরকার যদি উদাসীন থাকে তাহলে এই নদীর ভাঙ্গন ঠেকানো অসম্ভব ব্যাপার।শুক্রবার দুপুরে মালদহের মানিকচক ব্লকের ভুতনি থানার অন্তর্গত গঙ্গা,ফুলহার এবং কোশি নদীর ভাঙ্গন পরিস্থিতি পরিদর্শন করেন রাজ্যের সেচ দপ্তরের রাষ্ট্রমন্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন।
পাশাপাশি,এদিন লঞ্চে করে তিনি ভাঙ্গন কবলিত এলাকাগুলি ঘুরে দেখেন।সঙ্গে ছিলেন সেচ দপ্তরের ইঞ্জিনিয়ার, মানিকচক ব্লকের বিডিও সহ প্রশাসনের কর্তারা। এদিন মন্ত্রী ভুতনি থানার অন্তর্গত গঙ্গা, ফুলহার নদী বেশ কয়েকটি এলাকা লঞ্চে করে পরিদর্শন করেন।যদিও এই ভাঙ্গন পরিস্থিতি অস্থায়ীভাবে ঠেকানোর কাজ যুদ্ধকালীন তৎপরতায় করছে সেচ দপ্তরের ইঞ্জিনিয়ারেরা।কিন্তু সংশ্লিষ্ট এলাকার বাসিন্দারা স্থায়ী সমাধানের দাবি জানিয়েছেন মন্ত্রী ও জেলা প্রশাসনের কাছে।