রাজ্যে ১৫ ই জুন পর্যন্ত জারি পুরনো বাধা-নিষেধ।
একেই করোনা তার সাথে যোগ দিয়েছে বিধ্বংসী ঘূর্ণিঝড় যশ।সে কারণেই দক্ষিণবঙ্গের একাধিক এলাকা ইতিমধ্যেই জলমগ্ন।পাশাপাশি করোনার দৈনিক সংক্রমণ ক্রমশ বাড়ায় করোনা সংক্রমণ রুখতে রাজ্যে প্রথমেই জারি হয়েছিল ১৫ দিনের করা লকডাউন।জারি ছিল একাধিক নিষেধাজ্ঞা। দৈনিক সংক্রমণের দিকে তাকিয়েই নবান্নে বৃহস্পতিবার সাংবাদিক বৈঠক করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। করোনার সংক্রমণ রুখতেই আগামী ১৫ ই জুন পর্যন্ত জারি পুরনো নিষেধাজ্ঞা।করোনা মোকাবিলায় সিদ্ধান্ত বলেই জানা যাচ্ছে।জুনের ১৫ তারিখ পর্যন্ত বিধিনিষেধ জারি থাকবে রাজ্যে।বৃহস্পতিবার বৈঠকে এমনটাই জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বেঁধে দেওয়া সময়সীমার বাইরে বাজার-দোকান বন্ধ থাকবে।মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন,” এটি লকডাউন বা কার্ফু নয়, অতিমারি পরিস্থিতিতে বাধানিষেধ জারি করছি।” তবে অর্থনীতি সচল রাখতে নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে সব চালু আছে। অনলাইন পরিষেবাও সচল।আগের বিধিনিষেধই বজায় থাকছে।রাত ৯টা থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত কার্ফু।তবে জুটমিলে কর্মীর সংখ্যা ৩০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৪০ শতাংশ করা হয়েছে। টিকা নেওয়া থাকলে কাজ করতে পারবেন নির্মাণ শ্রমিকরা।তবে লকডাউনের ফল মিলছে।সংক্রমণ কিছুটা হলেও কমছে,এমনটাই জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।